বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির প্রস্তুতির জন্য ভিটামিন ও খাদ্য বিষয়ক ৬১টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ

★ সুষম খাদ্যের উপাদান –- ৬ টি।
★ প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
★ হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
★ চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
★ ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
★ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
★ Natural Protein এর কোড নাম — Protien – P 49.
★ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
★ ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড ★ তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
★ আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছে।
★ গলগল্ড রোগ হয় — আয়োডিনের অভাবে।
★ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি — আমিষের।
★ আয়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
★ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
★ রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে।
★ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
★ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি ★ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি এর অভাবে।
★ মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★ মিষ্টি আলু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★ শিমের বিচি — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★ দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
★ আয়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
★ হেজ তৈরিতে ব্যবহৃত উদ্ভিদ — করমচা ★ লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি ★ আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস — ভিটামিন সি।
★ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ
বিদ্যমান — দুধে।
★ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — আয়রনের অভাবে।
★ দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
★ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
★ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
★ কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
★ সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১ ★ সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে — খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
★ মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
★ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন ★ আমিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
★ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
★ কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত
অ্যালকোহল।
★ কোলাজেন — একটি প্রোটিন।
★ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন ★ ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
★ অস্থির বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।
★ মলা মাছে থাকে — ভিটামিন ডি।
★ সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ বিষাক্ত নিকোটিন থাকা — তামাকে।
★ ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে — আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
★ শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য ★ সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — আয়োডিন।
★ সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল — পেয়ারা।
★ ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
★ মানুষের প্রোটিনের অভাবে — কোয়াশিয়কর রোগে।
★ আয়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
★ আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০ ক্যালরি।
★ গ্লুকোজের স্থূল সংকেত — CH2O ★ ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
★ শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।

Share this

Related Posts

Previous
Next Post »